Eligibility to go to Korea. দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার যোগ্যতা। - Multi language center

যোগোযোগঃ 01948652556 (Only WhatsApp) মোঃ রেজোওয়ান হোসেন

কোর্স শুরুর তারিখঃ- ০২/০৫/২০২৪ ইনশাআল্লাহ। অনলাইনে= রাত ৯:০০ টায়, (রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার)। অফলাইনে সকাল ১১:০০ টায়, (রবি মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার)। ৪ মাসের কোর্স, অফলাইনে ফি ১০০০০ টাকা। অনলাইনে ফি ৮০০০ টাকা।

2022/03/10

Eligibility to go to Korea. দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার যোগ্যতা।


 

দক্ষিণ কোরিয়াতে যাওয়ার যোগ্যতা।

নিজেকে প্রবাসী হিসেবে গড়ে তুলতে, মেডিকেল ফিটনেস খুবই জরুরী বিষয়। মেডিকেলে উত্তির্ণের জন্য় চক্ষু ঠিক থাকা জরুরী। তাই মোবাইল বা ল্যাপটপে কাজ করার সময় Anti blue ray glasses চশমা পরে কাজ করবেন, এবং Anti blue ray testing card দ্বারা চশমাটি পরীক্ষা করে তারপর ব্যবহার করবেন। মনে রাখবেন কোরিয়ার জন্য মেডিকেল করতে, চোখের কালার ব্লাইন্ড টেস্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।


বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনিতীর চালিকা শক্তির মধ্যে, বৈদেশিক রেমিটেন্স হলো প্রধান উৎস। আর এই বৈদেশিক রেমিটেন্সের বড় একটা অংশ আসে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স থেকে। দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শিক্ষিত বেকারের তুলনায় চাকুরীর ব্যবস্থা খুবই সামান্য। তাই আমাদের বিকল্প পথ খুঁজে বের করা জরুরী। এখন আমাদের সাধারন পরিবারের ছেলে-মেয়েদের মাত্র দুইটি পথ খোলা আছে । নিজেকে উদ্যক্তা বা ব্যাবসায়ী হিসেবে গড়ে তোলা, নাহলে জিবীকার তাগিদে নিজের জন্মভুমি ছেড়ে প্রবাসের উদ্দেশ্যে পাড়ি জমানো।

বর্তমান বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোর মধ্যে দক্ষিণ কোরিয়াও একটি উন্নত দেশ। তবে উন্নত এবং সবার পরিচিত কিছু দেশ আছে, যেখানে পাড়ি জমানোর জন্য সবাই নিজের জিবনকে  বিলিয়ে দিতেও প্রস্তুত। তবে , আমি সেই সকল শিক্ষিত বেকারদেরকে বলতে চাই, আপনারা একটু কষ্ট হলেও কোরিয়ান ভাষাটা শিখেন। তারপরে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করেন। যদি ভাগ্য ভাল হয, লটারীতে নাম উঠার মাধ্যমে পরিক্ষা দেবার সুযোগ পাবেন। আর ভাগ্য যদি আরোও ভাল হয় তাহলে, সফলতার সহিত কোরিয়াতে যাইতে পারবেন। কোরিয়াতে গিয়ে পরিশ্রমের মাধ্যমে টাকা রোজগার করে, একটি উজ্জল ভবিষ্যৎ গড়তে পারবেন ইনশাআল্লাহ্।


যোগ্যতার সংক্ষিপ্ত তালিকাঃ

১) নাগরিকত্ব।                                ২) বয়স।                                    ৩) শিক্ষাগত যোগ্যতা।

৪) কোরিয়ায় অবৈধ বসবাস।        ৫) ন্যাশনাল আইডি কার্ড।        ৬) পাসপোর্ট।

৭) নাগরিক অবস্থা।                       ৮) ট্যাট্যু অংকন।                       ৯) মেডিক্যাল ফিটনেস


দক্ষিণ কোরিয়া যাইতে, যেই যোগ্যতা গুলো থাকতে হবে তার বিস্তারিতঃ-


নাগরিকত্বঃ-

প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে। আপনি যদি জন্মসুত্রে বাংলাদেশি নাগরিক হোন, তাহলে আপনার অবশ্যই জন্ম সনদ ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড আছে। আর লটারীতে নাম উঠার পরে, আপনাকে স্ব-শরীরে ঢাকায় অবস্থিত বোয়েসল অফিসে গিয়ে চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন করতে যাওয়ার আগে, বোয়েলসের পূর্ব ঘোষিত ব্যাংকের শাখায় চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের ফি জমা দিতে হবে। তারপর, ব্যাংক প্রদত্ত ফি পরিশোধের রশিদসহ আনুসাংগিক কাগজ পত্র নিয়ে বোয়েসল থেকে চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে।

মনে রাখবেন, প্রার্থীকে অবশ্যই বৈধ বাংলাদেশি নাগরিক হতে হবে। রহিঙ্গা বা অবৈধ বিদেশিদের যেহেতু ন্যাশনাল আইডি কার্ড ( NID ) নাই তাই, পাসপোর্টও থাকবে না। আর সেই কারণেই তারা এই পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে না।

আবার, যারা বাংলাদেশি নাগরিক, কিন্তু বিভিন্ন দেশে কর্মরত আছে। তারাও ইচ্ছা করলে এই পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে। তবে অনলাইনে প্রাথমিক রেজিস্ট্রেশনের পরে, যদি লটারীতে নাম চলে আসে। তখন বোয়েসলে চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের দিনে স্ব-শরীরে উপস্থিত থেকে চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। সেই ক্ষেত্রে লটারী বিজয়ীরা চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন করার জন্য, নাম ঘোষনা করার পরে আনুমানিক ৩-৭ দিন সময় পেতে পারে। এর মধ্যেই দেশে এসে চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে।


বয়সঃ-

প্রার্থীর বয়স ১৮ বছর থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে। অর্থাৎ প্রার্থীর বয়স ১৮ বছর থেকে শুরু করে, ৩৯ বছর ১১ মাস ৩১ দিন পর্যন্ত সে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই বয়সটা অনলাইনে প্রাথমিক রেজিস্ট্রেশনের দিন পর্যন্ত হিসাব করা হবে। তারমানে, প্রার্থী যেই দিন অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করবে, সেই দিন যদি তার বয়স ৩৯ বছর ১১ মাস ৩১ দিন হয় তারপরেও সে রেজিস্ট্রেশনে গণ্য হবে। কিন্তু ৪০ বছর যেই দিন পুর্ণ হবে, সেই দিন থেকে সে এই পরীক্ষায় অযোগ্য বলে গণ্য হবে। অনলাইনে রেজিস্ট্রেশনের পরে যদি লটারী বিজয়ীদের লিস্টে নাম আসে, তার পরে থেকে কোরিয়ায় প্রবেশের আগে পর্যন্ত বয়স নিয়ে আর কোন ঝামেলা নেই।


শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ-

নূন্যতম এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তির্ণ হতে হবে। তবে, ২০১৯ সালের আগের সার্কুলার গুলোতে শিক্ষাগত যোগ্যতার কোন চাহিদা দেওয়া ছিল না। তাই আগের পরীক্ষা গুলোতে অনেক স্বল্প শিক্ষিত বেকার যুবকদের উন্নত জিবন গড়ার একটা সুযোগ ছিল। এখন শিক্ষিত বেকার যুবকের সংখ্যা এতটায় বেড়েছে যে, তাদেরকে পূনর্বাসন করতেই সরকার বেশি মনোযোগী। এখন ভোকেশনাল থেকে পাশ করা শিক্ষার্থী এবং ডিপ্লোমা ধারীদের জন্য বিশেষ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। তারা অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের পরে লটারীতে উত্তির্ণ হওয়ার ক্ষেত্রে আলাদা কোটা পেয়ে থাকে। যেই কোটার মাধ্যমে তাদের প্রায় ৫০% লটারীতে নাম আসার নিশ্চয়তা বহণ করে।


কোরিয়ায় অবৈধ বসবাসঃ-

প্রার্থীকে অবশ্যই কোরিয়াতে অবৈধ বসবাস করেনি এমন ব্যাক্তি হতে হবে। অর্থাৎ কোরিয়ার সরকার প্রদত্ত জেল বা জরিমানা হয়েছে, এই রকম ব্যাক্তি এই পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে পারবে না। অথবা কোন কারণে কোরিয়ার ইমেগ্রেশন থেকে ফেরৎ পাঠানো হয়েছে, এই রকম ব্যাক্তিরা এই পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করতে পারবে না। অনেকেই বিভিন্ন রকমের ছল-চাতুরীর আশ্রয় নেয়, কিন্তু কোন লাভ নাই আপনি তাদের কাছে অবশ্যই ধরা পরবেন। যদি কোন কারণে রেজিস্ট্রেশন হয়েও যায়, আপনার আর এগোনো উচিৎ হবে না। কারণ, আপনি সামনে যেটাই করবেন, সবই বৃথা যাবে  সময়, শ্রম ও টাকা ইত্যাদী। সব কিছু যদি কোন কারণে হয়েও যায় মনে রাখবেন, কোরিয়ার ইমেগ্রেশন আপনাকে অবশ্যই আটকে দিবে। এর আগে কোরিয়ার কোথায় কি করেছেন, সব ওদের কাছে এন্ট্রি করা আছে। সুতরাং দেশের ভাবমুর্তি রক্ষার্থে, এই ধরণের কাজ করবেন না।


ন্যাশনাল আইডি কার্ডঃ-

প্রার্থীর অবশ্যই ন্যাশনাল আইডি কার্ড ( NID ) থাকতে হবে। আপনি বাংলাদেশের একজন বৈধ নাগরিক, এইটা প্রমাণ করতেই আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ড প্রয়োজন হবে। যাদের এই বছরে ১৮ বছর পুর্ণ হলো এখনো আইডি কার্ড হয়নি। আপনারা প্রথমে নিজ নিজ ইউনিয়ন পরিষোধে গিয়ে জন্ম নিবন্ধন ঠিক করে নিবেন। তারপর জন্ম নিবন্ধন এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট সাথে নিয়ে আপনাদের নিজ নিজ উপজেলা পরিষোধ, জেলা পরিষোধ বা সিটি কর্পোরেশনে দেখবেন, একজন নির্বাচন কমিশন অফিসার আছে। তার কাছে গিয়ে ন্যাশনাল আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করবেন। মনে রাখবেন, ন্যাশনাল আইডি কার্ড, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ, এবং পাসপোর্টে যেন নিজের নাম, বয়স, ঠিকানা, বাবার নাম, মায়ের নাম হুবহু থাকে।


পাসপোর্টঃ-

মেয়াদ আছে এই রকম পাসপোর্ট থাকতে হবে। মেয়াদ উত্তির্ণ পাসপোর্ট দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে না। যাদের বয়স এই বছরে ১৮ বছর পূর্ণ হলো, আপনারা উপরে বর্ণিত নিয়ম অনুযায়ী ন্যাশনাল আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার পর, পাসপোর্টের জন্য আবেদন করবেন। বর্তমানে ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট আছে, ওইটার জন্য আবেদন করবেন। আর এই ই-পাসপোর্টের আবেদন  শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুটিনাটি বিষয়ে পরবর্তি পোস্টে আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ্। যাদের ইতিমধ্যেই পাসপোর্ট করা আছে। আর যদি সেই পাসপোর্টের মেয়াদ সর্ব নিম্ন তিন মাস থাকে। তাহলে অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের দিন আবেদন করতে পারবেন। তবে পাসপোর্ট রেন্যু করে, সেই পাসপোর্ট দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করাই ভালো। কারণ, চুড়ান্ত রেজিস্ট্রেশনের পরে পরীক্ষা, তারপরে পাশ করলে ম্যাডিকেল করে সব কিছু করার পরে রোস্টার ভুক্ত হবেন। আর এই রোস্টারের সময় আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ পুরো ১ বছর থাকতে হবে। এক দিন কম থাকলেও আপনার পাসপোর্ট সেই দিন বোয়েসল গ্রহন করবে না। রোস্টার কবে হবে এটাও নিদৃষ্ট করে বলা যায় না। তাই ওই সময়ে অত্যন্ত পেরেষানী এবং আর্থিক ক্ষতি সাধন করে, অতীব জরুরী ভাবে পাসপোর্ট রেন্যু করতে হবে যেটা খুবই কষ্টদায়ক।


নাগরিক অবস্থাঃ-

বাংলাদেশ সরকার প্রদত্ত বহির্গমনে নিষেধাজ্ঞা নেই এমন ব্যাক্তি। আপনার উপর যদি বাংলাদেশ সরকারের কোন বিধি নিষেধ, বা বিদেশে গমনে নিষেধাজ্ঞা থাকে। তাহলে আপনি কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষা দিয়ে শ্রমিক হিসেবে কোরিয়ায় যাইতে পারবেন না। ফৌজদারী মামলার আসামী, সাজা প্রাপ্ত দাগী আসামী, মামলার নিস্পত্তি হয় নাই এই ধরণে ব্যাক্তিরা কোরিয়াতে যাইতে পারবে না। কোন ব্যাক্তির উপর মামলা ছিল তবে নির্দোষ প্রমানিত হয়েছে । সেই ক্ষেত্রে ওই ব্যক্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে পারবে এবং কোরিয়ায় যাইতে পারবে।


ট্যাট্যু অংকনঃ-

প্রার্থীর শরীরের কোন অংশে ট্যাট্যু থাকা যাবে না। আপনারা ভুলবশত কেউ শরীরে ট্যাট্যু অংকন করে থাকলে, সেটাকে দ্রুত রিমুভ করার চেষ্টা করুন। কোরিয়াতে যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে, শরীরে কখনো ট্যাট্যু বা পারমানেন্ট স্টিকার লাগাতে পারবেন না।


মেডিক্যাল ফিটনেসঃ-

প্রার্থীকে শারীরিক ও মানষিক ভাবে সুস্থ হতে হবে। কোরিয়ান ভাষা পরীক্ষায় পাস করার পরে, মেধা তালিকা অনুযায়ী চুড়ান্ত ভাবে উত্তির্ণ প্রার্থীদের নামের তালিকা ঘোষণা করা হয়। তারপের, তাদের তালিকার সিরিয়াল অনুযায়ী মেডিক্যাল করার নির্দেশনা প্রদান করা হয়। আগে ঢাকায় অবস্থিত একটি নির্ধারিত ডায়াগনিস্ট সেন্টারে স্বাস্থ পরিক্ষা করতে হতো। কিন্তু এখন সবাই তার নিজ নিজ জেলার সিভিল সার্জন অফিস থেকে ফর্ম সংগ্রহ করে। লাইসেন্সধারী সরকার অনুমদিত কোন ডায়াগনিস্ট সেন্টার থেকে স্বাস্থ পরীক্ষা করে। সিভিল সার্জন অফিসে জমা দিলে, সেখান থেকে তারা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট দিবে। এই ম্যাডিক্যাল সার্টিফিকেটের ফটোকপি সংরক্ষণে রেখে, মূলকপি বোয়েসলে জমা দিতে হবে।

কোরিয়াতে যাওয়ার জন্য আপনাদের যা যা করণীয়, সেগুলো ধাপে ধাপে আমার এই ওয়েব সাইটে আপলোড দিব ইনশাআল্লাহ্। এছাড়াও যেই সকল প্রশ্ন সবাই সচরাচর করে থাকে, সেগুলোর উত্তর আগে থেকেই দিয়ে রাখবো।

আপনারা শুধু এই ওয়েব সাইটে ঢুকে, " EPS Info " বাটনে ক্লিক দিলেই সব উত্তর পাবেন।


6 comments:

  1. দোয়া ও ভালোবাসা রইলো।

    ReplyDelete
    Replies
    1. ধন্যবাদ ভাই

      Delete
    2. পুর্বে আমার একটা মাদক মামলা ছিল আমি কি যাইতে পারবো?এখন আমার মামলাটা শেষ

      Delete
  2. আসসালামু আলাইকুম স্যার,
    স্যার আমি চশমা পড়ি, এক চোখে পাওয়ার মাইনাস -৫.০০ অপর চোখে মাইনাস -৬.০০, আমি কি দক্ষিণ কোরিয়া আসতে পারবো?

    ReplyDelete
    Replies
    1. আমি পুরোপুরি কালার ব্লাইন্ড কি জানিনা বা এই রোগের কি কোন চিকিৎসা আছে‌ আমি দক্ষিণ কোরিয়া যাবো

      Delete
  3. ami eyes (-150) power er glass pori ,,,ete ki problem ace?

    ReplyDelete